সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

2015 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ফ্রিল্যান্সিং এ ক্যারিয়ার

যারা খুব উচ্চাকাঙ্ক্ষা নিয়ে আউটসোর্সিং/ফ্রিল্যান্সিং এ পথ খুঁজছেন,তাদের জন্য এই আর্টিকেল । কাজ খোজার আগে নিজেকে কাজের জন্য প্রস্তুত করুন, প্রথমেই যে জিনিসটি আপনাকে মনে রাখতে হবে সেটা হচ্ছে আপনি বড় ধরণের একটা প্রতিযোগিতায় নামতে যাচ্ছেন যেখানে আপনার প্রতিযোগী হবে সারা বিশ্ব থেকে আরও অনেক মানুষ। ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং এ অনেক ধরনের কাজ পাওয়া যায় তবে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সংক্রান্ত কাজ এখানে সবচেয়ে বেশি। প্রথমে আপনাকে ঠিক করে নিতে হবে আপনি কোন কাজটি করবেন এরপর সেটা ভালভাবে শিখে নিন এবং সবশেষে আউটসোর্সিং এ আসুন। গ্রাফিক্স ডিজাইন ডিজাইনের কাজের বেশ চাহিদা আছে অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলিতে। এজন্য আপনাকে শিখতে হবে মুলত ফটোশপ এবং ইলাস্ট্রেটর এর কাজ। ফটোশপ দিয়ে লোগো, বাটন, ব্যানার ইত্যাদি তৈরী করতে পারতে হবে। ফটোশপ দিয়ে পিএসডি (PSD) লেআউট ডিজাইনের কাজের প্রচুর চাহিদা।  অনলাইনে প্রচুর টিউটোরিয়াল পাবেন ফটোশপ এবং ইলাস্ট্রেটরের। এদুটি জিনিসে সিদ্ধহস্ত হতে হবে।  গ্রাফিক্সের কাজ করতে সৃজনশীলতা (creativity) বড় একটি দক্ষতা। আপনার সৃজনশীলতা যত গভীর হবে আপনি তত নতুন নতুন আইডিয়া তৈরী

ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন

ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন এখন আর অস্পস্ট, প্রতারনামুলক বা অবিশ্বাস্য কোন ব্যাপার নয়। এটি এখন একটি প্রতিষ্ঠিত সত্য ও বিশ্বাস যোগ্য প্রক্রিয়া। এটির সুচনা ঘটেছিল গুগল এ্যাডসেন্স এর ধারনা দ্বারা । কিন্তু অচিরেই প্রমানিত হয় যে এটি আসলে সুনিশ্চিত এবং সহজ কোন প্রক্রিয়া নয়। যার সফলতা একশ ভাগ সুনিশ্চিত। মুলত ইন্টারনেট থেকে অর্থ উপার্জন যে করা সম্ভব সেই ধারনা বাস্তবায়নের প্রথম ধাপ ছিল এটি। অচিরেই দেখা যায় ইন্টারনেটে গুগল এ্যাডসেন্স ছাড়াও সত্যিকার নিজের প্রতিভাকে কাজে লাগিয়ে যথেষ্ট অর্থ উপার্জন করা সম্ভব যা কারো একমাত্র পেশা হিসেবেও গন্য হতে পারে। ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন সম্ভব কি সম্ভব নয় এটি নিয়ে বিভ্রাতি যাদের আছে? আর তাই সর্বসাধারনের কাছে এই বিভ্রাতি দূর করার জন্য এই পোষ্ট টিতে চিত্রটি আপনাদের জন্য শেয়ার করা হয়েছে। চিত্র দুটির মাধ্যমে ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন ব্যাপারটির মূল ভিত্তি কি এবং কেন এটি সত্যিকার একটি পেশা হিসেবে যে কারও জন্য গ্রহনযোগ্য হতে পারে।

প্রোগ্রামার হবার ১০ স্টেপ

              প্রোগ্রামার হবার ১০ স্টেপ                                স্টেপ-১:: পাঁচটা বেসিক জিনিস সম্পর্কে ক্লিয়ার ধারণা থাকতে হবে- variable, if-else, array, for loop এবং function। আরো বেশি শিখার জন্য একটা প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ঠিক করতে হবে। পাইথন, জাভা, C++, জাভাস্ক্রিপ্ট, C# বা অন্য যে কোন একটা। স্টেপ-২: প্রোগ্রাম চলার সময় বিভিন্ন তথ্য বা ডাটা কিভাবে রাখতে হবে সেটা বুঝার জন্য কয়েকটা ডাটা স্ট্রাকচার (data structure) শিখতে হবে। তার মধ্যে হ্যাশ টেবিল (hash table) বা ডিকশনারি মাস্ট শিখতে হবে। তারপরে Stack এবং Queue সম্পর্কে কিছু আইডিয়া নিতে হবে। বেশি তেল থাকলে linked list, Tree নিয়ে গুতাগুতি করতে পারেন। স্টেপ-৩::: একটা array এর মধ্যে নির্দিষ্ট কোন একটা উপাদান খুঁজে বের করা পদ্ধতিতে বলা হয় search। মিনিমাম linear search এবং binary search এর কোড নিজ হাতে লিখে প্রাকটিস করতে হবে। একটা array এর উপাদানগুলিকে ছোট থেকে বড় বা বড় থেকে ছোট সাজানোর পদ্ধতিকে প্রোগ্রামিং এর ভাষায় sorting বলে। কমপক্ষে bubble sort নিজ হাতে প্রোগ্রামিং করতে পারতে হবে। অন্যসব sorting যেমন, m

প্রোগ্রামিং ভাষা

                                      প্রোগ্রামিং ভাষা একজন মানুষ তার কার্য সম্পাদন ও মনের ভাব প্রকাশ করার জন্য ভাষা ব্যবহার করে। যে মানুষ যে ভাষা জানে তার সাথে সেই ভাষায় কথা বলতে হয় । কিন্তু বিভিন্ন ভাষাভাষী মানুষের কম্পিউটার একটি মাত্র ভাষা বোঝে ,  আর তা হচ্ছে মেশিন ভাষা। মেশিন ভাষা কি ? ০ এবং ১ এ দুটি অংকের সমন্বয়ে মেশিন ভাষার উদ্ভব। সহজ কথায় ০ এবং ১ কে ব্যবহার করে নির্দেশ সাজিয়ে প্রোগ্রাম লেখার পদ্ধতিকে মেশিন ভাষার প্রোগ্রাম বলে। মেশিন ভাষায় লিখিত প্রোগ্রামের অপর নাম অবজেক্ট প্রোগ্রাম। মানুষের জন্য মেশিন ভাষা কঠিন তাই মানুষের ভাষার কাছাকাছি ভাষা  ( যেমন সি , সি ++)  যা অনুবাদক প্রোগ্রামের মাধ্যমে তা মেশিন ভাষায় রুপান্তর করা যায়। কম্পিউটার বা যেকোনো ডিভাইস দিয়ে আপনার নিজের কিংবা সারা বিশ্বের মানুষের জন্য কোন কাজ সম্পাদন করতে চাইলে প্রোগ্রামিং ভাষা জানতে হবে। প্রোগ্রামিং ভাষা কি ? কম্পিউটারের মাধ্যমে কোন প্রোগ্রাম রচনার জন্য ব্যবহৃত শব্দ , বর্ণ , অঙ্ক , চিহৃ প্রভৃতির সমন্বয়ে গঠিত রীতি নীতিকে প্রোগ্রামিং ভাষা বলে। বিভিন্ন প্রোগ্রাম রচনার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রোগ

সহজেই কোডিং ছাড়া অ্যাপস তৈরী

সারা বিশ্বের প্রতিটি মানুষের যোগাযোগ সহজ থেকে সহজতর করে দিচ্ছে স্মার্টফোন । স্মার্টফোন কি ? পারসোনাল ডিজিটাল অ্যসিস্টেন্ট ( পি ডি এ ) আর মোবাইল ফোনের সম্মিলিত রূপই হচ্ছে  স্মার্টফোন । সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে প্রতিনিয়ত যোগ হচ্ছে হাজারও রকমের স্মার্টফোন । একদিকে মানুষের জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোত ভাবে ঘনিষ্ট হয়ে যাচ্ছে , অন্যদিকে প্রতিনিয়ত এর ব্যাবহারকারী দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে । ব্যাবসা, বাণিজ্য, লেনদেন, লেখাপড়া ছাড়াও বহু কাজে ব্যবহার করা যায় স্মার্টফোন । আর স্মার্টফোনের প্রাণ হচ্ছে অ্যাপস ।   অ্যাপস কি ? অ্যাপস বা অ্যাপ্লিকেশন হচ্ছে বিশেষ ধরনের সফটঅয়্যার , যা শুধু স্মার্টফোন ডিভাইসে ব্যবহার করা যায় । যা গেম, ক্যালেন্ডার, মিউজিক প্লেয়ার থেকে শুরু করে ব্যবহারকারীর প্রয়োজনে যে কোনো ধরনের হতে পারে । বর্তমানে বিশ্বে কোম্পানিগুলোর প্রচুর অ্যাপস রয়েছে যা প্রতিনিয়ত ব্যবহৃত হচ্ছে । ক্রমানয়ে নতুন নতুন চাহিদা বা ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে । আর স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর উপযোগী করার জন্য যে কোনো  ধরনের অ্যাপস তৈরি করাই মুলত মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডেভলপমেন্ট ।     স্মার্টফোন, ট্যাবলেটের ম
মুক্ত পেশা কি ? ইন্টারনেটে স্বাধীন ভাবে কাজ করে আয় করা কে মুক্ত পেশা বলে। আমাদের দেশের প্রকৃত আর্থ সামাজিক অবস্থা আমরা অনেকেই জানি।যার কারনে আমাদের দেশে খুবই সস্তায় শ্রম কিনতে পারা যায়।উন্নত বিশ্বের অনেক দেশ আমাদের মত দেশের অনলাইনে কাজ জানা ভৎববষধহপবৎ দের কাজ দেয় এই কাজ গুলো স্বাধীন ভাবে করা যায়। সাধারণত মুক্ত পেশা গ্রহন করার জন্য অনেক সাইট রয়েছে তারমধ্যে বাংলাদেশে সমচেয়ে বেশী জনপ্রিয় সাইট হচ্ছে ওডেস্ক। মুক্ত পেশার সাইট গুলোতে  সাধারনত যে কাজগুলো পাওয়া যায় তা হচ্ছে বিন ফবংরমহ,বিন ফবাবষড়ঢ়সবহঃ,ংবড়,ংসস,ংবস আরও  অসংখ্য কাজ রয়েছে।এই কাজগুলোর যে কোন একটি কাজে  পুনাঙ্গ দক্ষতা অর্জন করে আপনিও হতে পারেন একজন সফল মুক্ত পেশাজীবী।