ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন এখন আর অস্পস্ট, প্রতারনামুলক বা অবিশ্বাস্য কোন ব্যাপার নয়। এটি এখন একটি প্রতিষ্ঠিত সত্য ও বিশ্বাস যোগ্য প্রক্রিয়া। এটির সুচনা ঘটেছিল গুগল এ্যাডসেন্স এর ধারনা দ্বারা । কিন্তু অচিরেই প্রমানিত হয় যে এটি আসলে সুনিশ্চিত এবং সহজ কোন প্রক্রিয়া নয়। যার সফলতা একশ ভাগ সুনিশ্চিত। মুলত ইন্টারনেট থেকে অর্থ উপার্জন যে করা সম্ভব সেই ধারনা বাস্তবায়নের প্রথম ধাপ ছিল এটি। অচিরেই দেখা যায় ইন্টারনেটে গুগল এ্যাডসেন্স ছাড়াও সত্যিকার নিজের প্রতিভাকে কাজে লাগিয়ে যথেষ্ট অর্থ উপার্জন করা সম্ভব যা কারো একমাত্র পেশা হিসেবেও গন্য হতে পারে। ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন সম্ভব কি সম্ভব নয় এটি নিয়ে বিভ্রাতি যাদের আছে? আর তাই সর্বসাধারনের কাছে এই বিভ্রাতি দূর করার জন্য এই পোষ্ট টিতে চিত্রটি আপনাদের জন্য শেয়ার করা হয়েছে। চিত্র দুটির মাধ্যমে ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন ব্যাপারটির মূল ভিত্তি কি এবং কেন এটি সত্যিকার একটি পেশা হিসেবে যে কারও জন্য গ্রহনযোগ্য হতে পারে।
আমেরিকার হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানী হাওয়ার্ড গার্ডনার প্রদত্ত মানুষের বুদ্ধিমত্তা বিষয়ক গবেষণায় দেখা যায় যে, মানুষের কমপক্ষে আট ধরণের বুদ্ধিমত্তা রয়েছে। এ বুদ্ধিমত্তার মাত্রাও সকলের সমান নয়। প্রত্যেকেই একাধিক বুদ্ধিমত্তা প্রবল। সাধারণত কেউ কোনটাতে প্রবল আবার অন্যটিতে দুর্বল। আচরণ ও কার্যকলাপের মাধ্যমে সহজেই পর্যবেক্ষণ করা যায়। তবে ভিন্ন ভিন্ন বুদ্ধিমত্তার লক্ষণগুলোও ভিন্ন ভিন্ন। বুদ্ধিমত্তা ৮ প্রকার যথাঃ মৌখিক ও ভাষাবৃত্তীয় বুদ্ধিমত্তা: যারা এ বুদ্ধিমত্তায় প্রবল তারা জটিল বিষয়ও সহজভাবে কথায় লিখে প্রকাশ করতে পারে। তাদের ভাষা থাকে প্রঞ্জল ও সাবলীল। তারা বই পড়া, কবিতা বা গল্প লেকা, আলোচনায় অংশগ্রহণ করা, কৌতুক বলা, সাহিত্য সৃষ্টি করা ইত্যাদি বেশি পছন্দ করে। তারা নতুন শব্দ লিখতে ভালবাসে। যৌক্তিক ও গাণিতিক বুদ্ধিমত্তা: যারা এ বুদ্ধিমত্তায় প্রবল তারা সমস্যা সহজে বুঝতে পারে এবং যুক্তি প্রয়োগ করে তা সমাধান করতে চায়। তারা সংখ্যা ও গাণিতিক সংজ্ঞা ও ফর্মুলা সহজে আয়ত্ব করে। এরা যুক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে এবং বিশ্লেষণগত কাজ নিয়ে বেশি চিন্তা করে। ...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন